প্রধান পাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

WikiPasokh থেকে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:


আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাউকে উসিলা বানানো বলতে এখানে নবি ও ইমাম (আলাইহিমুস সালাম)-গণকে উসিলা বানানোর কথা বোঝানো হয়েছে; আল্লাহর নৈকট্য লাভের নিমিত্তে করা এই ধরনের তাওয়াসসুল ও আবেদন সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসে বিশেষ তাগিদ প্রদান করা হয়েছে।
আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাউকে উসিলা বানানো বলতে এখানে নবি ও ইমাম (আলাইহিমুস সালাম)-গণকে উসিলা বানানোর কথা বোঝানো হয়েছে; আল্লাহর নৈকট্য লাভের নিমিত্তে করা এই ধরনের তাওয়াসসুল ও আবেদন সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসে বিশেষ তাগিদ প্রদান করা হয়েছে।
[[আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে উসিলা বানানো|... আরও পড়ুন]]
| link =  
| link =  
}}
}}

১১:১৯, ২৭ মে ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

উইকিপাসোখ-এ স্বাগতম

অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়া অফ আন্সারিং কোয়েশ্চেনস অ্যান্ড ডাউটস সেন্টার ফর স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানসারিং ডাউটস (ইসলামিক সেমিনারি)

সাথে ১১ ইংরেজিতে নিবন্ধ; এবং আরও প্রবন্ধ ফার্সি, আরবি, ইংরেজি, স্প্যানিশ, ফরাসি ভাষায়] ] , পশতু, উর্দু, রাশিয়ান, মালয়, এবং হিন্দি

বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রশ্ন

নবি ও মাসুম (আ.)-গণকে উসিলা বানানো কি জায়েয?

মুসলিমগণ আল্লাহ্ ব্যতীত অপর কাউকে উসিলা বানানোর বিষয়টি ঐ শর্তে সঠিক বলে মনে করে যখন তা আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের পথে হয়ে থাকে। এছাড়াও, সাধারণ মুসলমান ও মুসলিম আলেমগণের কর্মপদ্ধতিও এমন ছিল যে, তারা মাসুমীন (আ.)-কে উসিলা বানাতেন।

আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাউকে উসিলা বানানো বলতে এখানে নবি ও ইমাম (আলাইহিমুস সালাম)-গণকে উসিলা বানানোর কথা বোঝানো হয়েছে; আল্লাহর নৈকট্য লাভের নিমিত্তে করা এই ধরনের তাওয়াসসুল ও আবেদন সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসে বিশেষ তাগিদ প্রদান করা হয়েছে।

... আরও পড়ুন

বৈশিষ্ট্যযুক্ত ইমেজ

پردهٔ قدیمی کعبه بافته‌شده در مصر.jpg
মিশরে বোনা কাবার পর্দা