হযরত ঈসার (আ.) উসিলায় দোয়া করা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
("'''প্রশ্ন''': :হযরত ঈসার (আ.) উসিলায় কি দোয়া করা যাবে? তাওয়াসসুল হল ‘কোন (পবিত্র) বস্তু বা ব্যক্তির উসিলা দিয়ে মহান আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করা’; ঐ প্রার্থনা প্রতিপালকের..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''প্রশ্ন''':
'''প্রশ্ন''':


:হযরত ঈসার (আ.) উসিলায় কি দোয়া করা যাবে?
''':হযরত ঈসার (আ.) উসিলায় কি দোয়া করা যাবে?'''


তাওয়াসসুল হল ‘কোন (পবিত্র) বস্তু বা ব্যক্তির উসিলা দিয়ে মহান আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করা’; ঐ প্রার্থনা প্রতিপালকের নৈকট্য লাভের আশায় হতে পারে, আবার কোন চাওয়া পূরণেও হতে পারে। আল্লাহর নবিগণ (আ.) হলেন মহান আল্লাহর নিকট বিশেষ সম্মানের অধিকারী ব্যক্তিগণের অন্যতম, তাই তাদের উসিলা দিয়ে মহান আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করা সম্ভব। অতএব, যেহেতু হযরত ঈসা (আ.) আল্লাহর একজন নবি এবং তাঁর সালেহ বান্দাগণের একজন তাই তার উসিলায়  মহান আল্লাহকে ডাকা বা আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করা চাওয়া জায়েয।
তাওয়াসসুল হল ‘কোন (পবিত্র) বস্তু বা ব্যক্তির উসিলা দিয়ে মহান আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করা’; ঐ প্রার্থনা প্রতিপালকের নৈকট্য লাভের আশায় হতে পারে, আবার কোন চাওয়া পূরণেও হতে পারে। আল্লাহর নবিগণ (আ.) হলেন মহান আল্লাহর নিকট বিশেষ সম্মানের অধিকারী ব্যক্তিগণের অন্যতম, তাই তাদের উসিলা দিয়ে মহান আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করা সম্ভব। অতএব, যেহেতু হযরত ঈসা (আ.) আল্লাহর একজন নবি এবং তাঁর সালেহ বান্দাগণের একজন তাই তার উসিলায়  মহান আল্লাহকে ডাকা বা আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করা চাওয়া জায়েয।
৫১টি

সম্পাদনা