বিষয়বস্তুতে চলুন

আহলে সুন্নতের ভাষায় হযরত আলীর (আ.) ফযিলত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:
* মহানবি (সা.) থেকে বর্ণিত হাদীসে, হযরত আলীকে (আ.) ‘যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির সেরা।’[৭] শীর্ষক আয়াতের বাস্তব দৃষ্টান্ত বলে আখ্যায়িত করেছেন।[শাওয়াহেদুত তানযীল, খণ্ড ২, পৃ. ৪৫৯।]  
* মহানবি (সা.) থেকে বর্ণিত হাদীসে, হযরত আলীকে (আ.) ‘যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির সেরা।’[৭] শীর্ষক আয়াতের বাস্তব দৃষ্টান্ত বলে আখ্যায়িত করেছেন।[শাওয়াহেদুত তানযীল, খণ্ড ২, পৃ. ৪৫৯।]  
* সূরা আ’রাফের ১৮১নং আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর মহানবি (স.) হেদায়েতপ্রাপ্ত দল হিসেবে আলী (আ.) ও তার অনুসারীগণকে পরিচয় করিয়েছেন।[সুলায়মান ইবনে ইব্রাহিম কান্দুযী হানাফী, ইয়ানাবিউল মাওয়াদ্দাহ, খণ্ড ১, পৃ. ১২৮, কোম, শারিফ রাযি প্রকাশনী, ১৪১৩ হিজরী।]
* সূরা আ’রাফের ১৮১নং আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর মহানবি (স.) হেদায়েতপ্রাপ্ত দল হিসেবে আলী (আ.) ও তার অনুসারীগণকে পরিচয় করিয়েছেন।[সুলায়মান ইবনে ইব্রাহিম কান্দুযী হানাফী, ইয়ানাবিউল মাওয়াদ্দাহ, খণ্ড ১, পৃ. ১২৮, কোম, শারিফ রাযি প্রকাশনী, ১৪১৩ হিজরী।]
* {{inline quran|وَالسَّابِقُونَ السَّابِقُونَ، أُولئِک الْمُقَرَّبُونَ|translation= ‘আর অগ্রগামীগণ তো অগ্রগামী, তারাই নৈকট্যপ্রাপ্ত, নি’মাতে পরিপূর্ণ জান্নাতে’।}}[ওয়াকিয়াহ : ১০-১২] -এ আয়াতগুলো অবতীর্ণ হওয়ার পর মহানবি (সা.) জীবরাইল (আ.) থেকে বর্ণনা করেন যে, এখানে আলী ও তার শিয়া (অনুসারী)-দেরকে বোঝানো হয়েছে, যারা বেহেশতে প্রবেশের ক্ষেত্রে অগ্রগামী হবে এবং মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করবে।[সিবতে ইবনে জাওযি, তাযকিরাতুল খাওয়াছ, পৃ. ১৭, ইনতেশারাতে নাইনাভা, তেহরান।]
* وَالسَّابِقُونَ السَّابِقُونَ، أُولئِک الْمُقَرَّبُونَ ‘আর অগ্রগামীগণ তো অগ্রগামী, তারাই নৈকট্যপ্রাপ্ত, নি’মাতে পরিপূর্ণ জান্নাতে’[ওয়াকিয়াহ : ১০-১২] -এ আয়াতগুলো অবতীর্ণ হওয়ার পর মহানবি (সা.) জীবরাইল (আ.) থেকে বর্ণনা করেন যে, এখানে আলী ও তার শিয়া (অনুসারী)-দেরকে বোঝানো হয়েছে, যারা বেহেশতে প্রবেশের ক্ষেত্রে অগ্রগামী হবে এবং মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করবে।[সিবতে ইবনে জাওযি, তাযকিরাতুল খাওয়াছ, পৃ. ১৭, ইনতেশারাতে নাইনাভা, তেহরান।]
* ইকমালে দ্বীনের আয়াত, লাইলাতুল মাবিতের আয়াত, রুকুতে যাকাত প্রদানের আয়াত, মুবাহালা’র আয়াত ইত্যাদি ইমাম আলীর (আ.) শানে নাযিল হয়েছে।
* ইকমালে দ্বীনের আয়াত, লাইলাতুল মাবিতের আয়াত, রুকুতে যাকাত প্রদানের আয়াত, মুবাহালা’র আয়াত ইত্যাদি ইমাম আলীর (আ.) শানে নাযিল হয়েছে।


১৩৬টি

সম্পাদনা