হযরত মরিয়ম (আ.)

WikiPasokh থেকে
প্রশ্ন

হজরত মরিয়ম (আ.)-এর কী অবস্থান ও মর্যাদা ছিল?


হযরত মরিয়ম (আ.) হচ্ছেন একমাত্র নারী যার নাম কুরআনে উল্লেখিত হয়েছে এবং তাকে সকল মু’মিনগণের জন্য আদর্শ হিসেবে পরিচয় করিয়েছে। হযরত মারিয়াম (আ.) কুরআনের আয়াত অনুসারে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে মনোনীত হওয়া, সিদ্দিকা, পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা এবং ফেরেস্তাগণের সাথে কথোপকথকারী প্রভৃতি মাকামের অধিকারী। কিছু কিছু মুসলিম পণ্ডিত হযরত মরিয়মের (আ.) নবুওয়াতের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করেছিলেন।

মরিয়মকে (আ.) তাঁর মায়ের নযর-মানতের ভিত্তিতে, আল্লাহর ইবাদত ও খেদমতের জন্য বায়তুল মুকাদ্দাস ইবাদতখানায় নেওয়া হয়। ইবাদতখানার ইহুদী ধর্মগুরুরা মরিয়মের (আ.) অভিভাবকত্বের জন্য মতভেদের সম্মুখীন হন। তারা মতভেদ দূর করার নিমিত্তে লটারী করলেন এবং লটারীতে যাকারিয়া (আ.)-এর নাম আসে এবং তিনি হযরত মরিয়মের (আ.) অভিভাবক হন। হযরত মরিয়ম (আ.) বায়তুল মুকাদ্দাসের পূর্ব অংশে ইবাদত করতেন। মরিয়ম (আ.) মানুষের নিকট পরহেযগার হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন। কুরআনের আয়াত অনুসারে, যাকারিয়া (আ.) মরিয়মের কাছে আহার্য সামগ্রী দেখতে পেতেন এবং তার নিকট এই আহার্য সামগ্রী প্রেরণকারী সম্পর্কে প্রশ্ন করতেন। মরিয়ম (আ.) প্রশ্নের উত্তরে সেগুলো আল্লাহর পক্ষ হতে প্রেরিত হয়েছে বলে গণ্য করতেন।

কুরআনের আয়াত এবং রেওয়ায়েতের বর্ণনানুসারে, হযরত মরিয়ম (আ.) প্রচলিত গর্ভধারণ পদ্ধতিগুলো ছাড়াই গর্ভবতী হন। কুরআন তার গর্ভাবস্থার সময়কাল সম্পর্কে কোন কথা উল্লেখ করে নি। কিছু কিছু মুফাস্সিরগণের মত হচ্ছে, হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভকালীন মেয়াদ অন্যান্য নারীদের মতো নয় মাসই ছিল। একটি দল মনে করেন, হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভাবস্থার মেয়াদকাল ছিল মোযেযাপূর্ণ। তারা এই মেয়াদকালকে এক ঘন্টা জ্ঞান করেন।

অবস্থান

{{মরিয়ম (আ) অনুসরণ করার জন্য একটি মহান উদাহরণ ; কুরআনে নারীকে নৈতিক মডেল হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে}} কুরআন মরিয়ম (আ.) সকল মু’মিনের জন্য আদর্শ হিসেবে পরিচয় করিয়েছেন:

এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মু’মিনদের জন্য ইমরানের কন্যা মরিয়মকে দিয়ে উদাহরণ দিয়েছেন যিনি নিজের সতীত্ব রক্ষা করেছিলেন। (তাহরীম: ১১-১২)

সূরা আলে ইমরানের ৪২ নং আয়াতে হযরত মরিয়মের (আ.) জন্য মনোনীত এবং পবিত্রতার ন্যায় মর্যাদাসমূহ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে:

﴾يَا مَرْيَمُ إِنَّ اللَّهَ اصْطَفَاكِ وَطَهَّرَكِ وَاصْطَفَاكِ عَلَىٰ نِسَاءِ الْعَالَمِينَ হে মরিয়ম, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তোমাকে মনোনীত করেছেন, পবিত্র করেছেন এবং তোমাকে পৃথিবীর নারীদের উপর শেষ্ঠত্ব দিয়েছেন (ফেরেস্তাগণ)﴿(আলে ইমরান:৪২)

কুরআনে মরিয়ম (আ.) ব্যতীত অন্য কোন নারীর নাম উল্লেখ করা হয় নি। কুরআনের আয়াত অনুসারে ফেরাস্তারা মরিয়ম (আ.)-এর সাথে কথোপকথন করতেন।[১] দু’টি আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন হযরত মরিয়মের (আ.) সচ্চরিত্রতা ও সতীত্বের বর্ণনা করেছেন।[২] এছাড়াও তাকে সিদ্দিকা[৩] অর্থাৎ পরম সত্যবাদী ও নেককার নারী হিসেবে পরিচয় করছেন।[৪] কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মরিয়মের (আ.) প্রতি ইবাদত-বন্দেগীর নির্দেশ দিচ্ছেন[৫] এবং তাকে ‘ক্বানেতীন’ (قانتین) হিসেবে গণ্য করছেন।[৬] মুফাস্সীরগণ ‘ক্বানেতীন’ এর অর্থ হিসেবে যারা অব্যাহতভাবে আল্লাহর আনুগত্য করে তাদেরকে বুঝিয়েছেন।[৭]

হিজরী সপ্তম শতকের বিশিষ্ট মুফাস্সীর মুহাম্মাদ ইবনে আহমাদ কুরতুবী[৮] এবং হিজরী অষ্টম শতকের আহলে সুন্নতের বিশিষ্ট ফকীহ ও মুহাদ্দেস তাকী উদ্দিন সুবকী[৯] হযরত মরিয়মের (আ.) নবুওয়াতের প্রতি বিশ্বাস পোষণকারী ছিলেন; কেননা আল্লাহ ফেরেস্তাগণের মাধ্যমে অন্যান্য নবীদের ন্যায় তাঁর প্রতি ওহী করেছেন। তারা সূরা আলে ইমরানের ৪২ নং আয়াতে মরিয়মের (আ.) অসাধারণ বৈশিষ্ট্যকে তাঁর নবুওয়াতের দলিল-প্রমাণের অংশ হিসেবে অভিহিত করেছেন।[১০]

মতুনে ইরফানিতে, মরিয়মকে (আ.) আল্লাহর আউলিয়াদের মধ্য হতে এবং বিশেষ অভিভাবকত্ব (বেলায়াত-এ খাছছে) পদমর্যাদার অধিকারী হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।[১১]

জীবনী

কুরআন, কিতাবুল মুকাদ্দাসের (ইঞ্জিল শরীফ ) বিপরীতে মরিয়মের (আ.) কাহিনী তাঁর জন্মের পূর্বের থেকে শুরু করছে।[১২] মরিয়মের (আ.) মায়ের পেটে একটি সন্তান ছিল এবং তিনি ভাবতেন তার ছেলে সন্তান হবে।[১৩] তিনি নিজের সন্তানকে আল্লাহর কাছে নযর-মানত করেন[১৪] মায়ের ধারণার বিপরীতে নবজাতক ছিল কন্যা। অথচ, মা তার মানতের প্রতি অবিচল থাকলেন।[১৫] কন্যা নবজাতকের নাম রাখা হলো মরিয়ম।[১৬]

মানত অনুসারে, মরিয়মকে ইবাদতখানায় খেদমত এবং আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগীর জন্য বায়তুল মুকাদ্দাসে নেওয়া হলো।[১৭] বনি ইসরাইলের পণ্ডিতগণ ও বুজুর্গদেরকে তার অভিভাকত্বের দায়িত্ব নিতে বলা হলো।[১৮] ইমরানের সন্তান মরিয়ম (আ.) ছিলেন সম্ভ্রান্ত পরিবারের। এই কারণে তার অভিভাবকত্বের দাবিদাররা ঝগড়ায় লিপ্ত হয়। লটারী’র পর জাকারিয়া (আ.), যার ঐ সময়ে কোন সন্তান ছিল না, মরিয়মের (আ.) অভিভাবকত্বের জন্য নির্বাচিত হলেন।[১৯]

হযরত মরিয়ম (আ.) বায়তুল মুকাদ্দাসের ইবাদত-বন্দেগী করতেন।[২০] মরিয়ম (আ.) মানুষের নিকট পরহেযগার হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন।[২১] কুরআনের আয়াত অনুসারে, জাকারিয়া (আ.) মরিয়মের (আ.) আহার্য সামগ্রী দেখতে পান এবং যখন সেগুলো সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন তখন মরিয়ম (আ.) বলেন, এগুলো হচ্ছে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে।[২২]

মরিয়মের (আ.) গর্ভধারণ এবং ঈসার (আ.) জন্ম

কুরআনের আয়াত এবং রেওয়ায়েতের বর্ণনানুসারে, হযরত মরিয়ম (আ.) প্রচলিত গর্ভধারণ পদ্ধতিগুলো ছাড়াই গর্ভবতী হন।[২৩] কুরআন হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভবতী হওয়ার পদ্ধতিকে فَنَفَخْنا (ফুকে দিলাম) হিসেবে উল্লেখ করেছে[২৪] এবং হযরত ঈসার (আ.) সৃষ্টিকে হযরত আদমের (আ.) মতোই মোজেযা’র (অলৌকিকতা) উপর ভিত্তি করে হয়েছে বলে জ্ঞান করেছে।[২৫]

হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভধারণের সুসংবাদটি যে সত্ত্বার মাধ্যমে তাকে দেওয়া হয়েছে কুরআন তাকে «روح» রুহ হিসেবে উল্লেখ করেছে[২৬]; মুফাস্সীরগণ রুহ’কে ঐ জিব্রাঈল বলে বিবেচনা করেন।[২৭]

কুরআন হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভাবস্থার সময়কাল সম্পর্কে কোন আলোচনা করে নি।[২৮] কিছু কিছু মুফাস্সিরগণের মত হচ্ছে, হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভকালীন মেয়াদ অন্যান্য নারীদের মতো নয় মাসই ছিল।[২৯] এই ব্যক্তিরা বিশ্বাস করেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই ঘটনায় মরিয়মের (আ.) প্রশংসা করতে চেয়েছেন, আর মরিয়মের (আ.) গর্ভাবস্থার মেয়াদকালও যদি অলৌকিক কোন বিষয় হতো, তবে অবশ্যই এই আয়াতে তার প্রতি ইশারা হতো।[৩০]

একটি দল মনে করেন, হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভাবস্থার মেয়াদকাল ছিল অলৌকিক। তারা তাঁর গর্ভবতীকালীন মেয়াদকালকে এক ঘন্টা বলে অভিহিত করেছেন।[৩১] এই ব্যক্তিরা মনে করেন যে, যেহেতু এই আয়াতে হযরত মরিয়মের (আ.) গর্ভাবস্থার ঘটনার পরপরই ফা ব্যবহার করার মাধ্যমে, যা পশ্চাদ্ধাবনের অর্থ ব্যক্ত করা এবং পিছন পিছন থাকার কারণে আসে, সন্তান প্রসবের ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে, তার গর্ভাবস্থার মেয়াদকাল ছিল সংক্ষিপ্ত ও অলৌকিক।[৩২]

হযরত ঈসার (আ.) জন্মের পর মরিয়ম (আ.) তার গোত্রের নিকট ফিরে যান[৩৩] তিনি আল্লাহর নির্দেশে নীরব রোজা রাখেন।[৩৪] মরিয়মকে (আ.) বনি ইসরাইলের পক্ষ থেকে পিতা ছাড়া সন্তান জন্ম দানের জন্য ব্যভিচারের অপবাদ দেওয়া হয়।[৩৫] আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই অপবাদ ঘোচানোর জন্য তার নবজাতককে কথা বলান।[৩৬] নবজাতক নিজের পরিচয় দেন এবং তাঁর মায়ের পবিত্রতা রক্ষা করেন।[৩৭]

হযরত মরিয়ম (আ.)-এর মৃত্যু কামনা

কুরআনের আয়াত অনুসারে, হযরত মরিয়ম (আ.) সন্তান প্রসবের কঠিন পরিস্থিতিতে[৩৮] মৃত্যু কামনা করেন:

”ইস! এর আগে যদি মারা যেতাম এবং সম্পূর্ণরূপে ভূলে যেতাম।” (মরিয়ম: ২৩) বিশিষ্ট শিয়া মুফাস্সীর মুহাম্মাদ জাওয়াদ মুগনিয়া মনে করেন যে, যে কোন মানুষের জন্যই এরূপ উচ্চারণ, যে কিনা কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে, স্বাভাবিক বিষয় এবং যতক্ষণ পর্যন্ত দ্বীনের ক্ষেত্রে সন্দেহের বশবর্তী হয়ে এরূপ না করে কোন সমস্যা নেই।[৩৯]

কুরআন শুধুমাত্র মরিয়মের (আ.) অভিব্যক্তির উল্লেখ করেছে এবং তার পক্ষ থেকে মৃত্যু কামনা করার কোন কারণ উল্লেখ করে নি।[৪০] মুফাস্সীরগণ মরিয়মের (আ.) এরূপ আকাঙ্ক্ষার জন্য কারণসমূহের উল্লেখ করেছেন[৪১]:

  • মরিয়ম (আ.) বনি ইসরাইলের মধ্যে দুনিয়া-বিমুখ (যুহুদ) ব্যক্তি হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন; এতটাই যে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর জন্য বেহেস্তেী খাদ্য সামগ্রী পাঠাতেন। তিন যে সামাজিক পরিস্থিতিতে ছিলেন তাতে এরূপ স্বামী ব্যতীত সন্তান হওয়ার বিষয়ে ভীত সন্ত্রস্ত ছিলেন।[৪২] তিনি তাঁর গোত্রের অপবাদ নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন।[৪৩]
  • মরিয়ম (আ.) সর্বদা দুনিয়ার ব্যতিব্যস্ততা বাদ দিয়ে ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। তিনি, ঐ সময় পর্যন্ত জীবনের গুরুতর দায়িত্বসমূহ থেকে দূরে ছিলেন, হঠাৎ করে গর্ভবতী হন এবং গর্ভবতীকালীন অবস্থায় পৌঁছায়। এই সময়ের একাকীত্ব ও সঙ্গীহীনতার অনুভূতির কারণে মরিয়ম (আ.) মৃত্যু কামনা করেন।[৪৪]

গ্রন্থপঞ্জি

  1. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৪২-৪৩।
  2. সূরা তাহরীম, আয়াত ১২; আরও: সূরা আম্বিয়া, আয়াত ৯১।
  3. সূরা মায়েদা, আয়াত ৭৫।
  4. হযরত মরিয়ম (সা.আ.) নামাদ নেয়ায়েশ, নাহিদ তায়্যেবি, ফারহাঙ্গে কাওসার, ১৩৭৭, সংখ্যা ২২।
  5. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৪৩।
  6. সূরা তাহরীম, আয়াত ১২।
  7. তাফসীরে আহসানুল হাদীস, আলী আকবার কারাশি, খণ্ড ১১, পৃ. ২৪৫।
  8. কুরতুবি, আল-জামেউ লি আহকামিল কুরআন, ১৩৬৪ ফার্সি সন, খণ্ড ৪, পৃ. ৮৩।
  9. আলুসি, রুহুল মাআনি, ১৪১৫ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১৪৯।
  10. আলুসি, রুহুল মাআনি, ১৪১৫ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১৪৯।
  11. বাযতাবে মাকামাতে হযরত মরিয়ম (সা.আ.) দার মতুনে ইরফানি ফার্সি আয কারনে চাহারোম তা পায়ানে কারনে নাহোম, তাহেরে খুশহাল দাস্তজারদি ওয়া যায়নাব রেযাপুর, মাজাল্লেয়ে ইলমি পেঝুহেশিয়ে মুতালেআতে ইরফানি, ১২তম সংখ্যা, ১৩৮৯ ফার্সি সন।
  12. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩৫।
  13. তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ২, পৃ. ৫২৩।
  14. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩৫।
  15. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩৫।
  16. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩৫।
  17. মাকারেম শিরাজী, নাসের, তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ২, পৃ. ৫৪৪, দারুল কুতুবিল ইসলামীয়া, তেহরান, প্রথম সংস্করণ, ১৩৭৪ ফার্সি সন।
  18. মাকারেম শিরাজী, নাসের, তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ২, পৃ. ৫৪৪, দারুল কুতুবিল ইসলামীয়া, তেহরান, প্রথম সংস্করণ, ১৩৭৪ ফার্সি সন।
  19. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৪৪।
  20. সূরা মরিয়ম, আয়াত ১৬।
  21. মাকারেম শিরাজী, তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ১৩, পৃ. ৪১,।
  22. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩৭।
  23. তাবারসি, ফাযল ইবনে হাসান, মাজমাউল বায়ান ফি তাফসীরিল কুরআন, ১৩৭২ ফার্সি সন, খণ্ড ৬, পৃ. ৭৮৯।
  24. সূরা তাহরীম, আয়াত ১২।
  25. সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৫৯।
  26. সূরা মরিয়ম, আয়াত ১৭।
  27. মাকারেম শিরাজী, তাফসীরে নেমুনে, ১৩৭৪ ফার্সি সন, খণ্ড ১৩, পৃ. ৩৬।
  28. মাকারেম শিরাজী, তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ১৩, পৃ. ৪০, তেহরান, দারুল কুতুবিল ইসলামীয়া, ১৩৭৪ ফার্সি সন।
  29. ইবনে কাসির দামেস্কি, তাফসীরুল কুরআনিল আযিম, খণ্ড ৫, পৃ. ১৯৬, বৈরুত, দারুল কুতুবিল ইলমিয়া, মানশুরাতে মুহাম্মাদ আলী বাইযুন, ১৪১৯ হি.।
  30. ইবনে কাসির দামেস্কি, তাফসীরুল কুরআনিল আযিম, খণ্ড ৫, পৃ. ১৯৬, বৈরুত, দারুল কুতুবিল ইলমিয়া, মানশুরাতে মুহাম্মাদ আলী বাইযুন, ১৪১৯ হি.।
  31. মাজলিসী, মুহাম্মাদ বাকের, বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ১৪, পৃ. ২২৫, বৈরুত, মুআসসাসাতুল ওয়াফা, ১৪১০ হি.।
  32. মাজলিসী, মুহাম্মাদ বাকের, বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ১৪, পৃ. ২২৫, বৈরুত, মুআসসাসাতুল ওয়াফা, ১৪১০ হি.।
  33. সূরা মরিয়ম, আয়াত ২৭।
  34. সূরা মরিয়ম, আয়াত ২৬।
  35. সূরা মরিয়ম, আয়াত ২৭-২৮।
  36. সূরা মরিয়ম, আয়াত ৩০-৩৩।
  37. তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ১৩, পৃ. ৪৫।
  38. তাইয়্যেব, আতইয়াবুল বায়ান ফি তাফসীরিল কুরআন, খণ্ড ৮, পৃ. ৪৩১, তেহরান, ইসলাম, ১৩৭৮ ফার্সি সন।
  39. মুগনিয়াহ, তাফসীরুল কাশেফ, খণ্ড ৫, পৃ. ১৭৭, তেহরান, দারুল কুতুবিল ইসলামীয়া, ১৪২৪ হি.।
  40. ফাখরে রাযি, মাফাতিহুল গায়েব, খণ্ড ২১, পৃ. ৫২৫, বৈরুত, দারু ইহিয়ায়িত তুরাসিল আরাবি, ১৪২০ হি.।
  41. মাকারেম শিরাজী, তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ১৩, পৃ. ৪১, তেহরান, দারুল কুতুবিল ইসলামীয়া, ১৩৭৪ ফার্সি সন।
  42. ফাখরে রাযি, মাফাতিহুল গায়েব, খণ্ড ২১, পৃ. ৫২৫, বৈরুত, দারু ইহিয়ায়িত তুরাসিল আরাবি, ১৪২০ হি.।
  43. মাকারেম শিরাজী, তাফসীরে নেমুনে, খণ্ড ১৩, পৃ. ৪১, তেহরান, দারুল কুতুবিল ইসলামীয়া, ১৩৭৪ ফার্সি সন।
  44. মুদাররেসী, মুহাম্মাদ তাকী, মান হুদাল কুরআন, খণ্ড ৭, পৃ. ৩২, তেহরান, দারু মুহিব্বিল হুসাইন, ১৪১৯ হি.।